স্বৈরাচারী খুনি শেখ হাসিনা সরকারের দালাল ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের তামাশার নির্বাচনে ডাকাতি করা ভোটে নির্বাচিত তথাকথিত মেয়র লিটনের গৃহপালিত চাটুকার ও উচ্ছিষ্ট ভোগী, রক্তচোষা লুটেরা বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন ( ওমর ফারুক-দ্বীপ আজাদ) যুগ্ম মহাসচিব ও জিটিভি’র রাজশাহীর স্টাফ রিপোর্টার রাশেদ রিপন, ইত্তেফাকের সাংবাদিক আনিসুজ্জামান, কালের কন্ঠের রফিকুল ইসলাম, সময় টিভি’র রাজশাহী ব্যুরো প্রধান সাইফুর রহমান রকি, মহোনা টেলিভিশনের শ্যামল কর্তৃক বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে অপমানজনক ও রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদান করে চরিত্রহননের অপচেষ্টার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
গত ২০২২ সালে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে সাংবাদিক কার্ডে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার ছবি থাকায় এই পা চাটা আওয়ামী লীগের দোসর সাংবাদিক নামধারী ব্যক্তিরা তারেক রহমান কে নিয়ে অপমানজনক বক্তব্য প্রদান করে। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই এই চাটুকার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মানহানীর মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
মামলার বিষয়টি জানতে পেরে মামলা থেকে রক্ষা পাওয়া ও বিএনপি’র ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে এই স্বৈরাচার খুনি হাসিনা সরকারের আওয়ামী সাংবাদিকরা পরিকল্পনার অংশ হিসেবে পা চাটা দালাল সাংবাদিক রাশেদ রিপন কে দিয়ে রাজশাহী মহানগরীর সাবেক কাউন্সিলর ও বিএনপি মহানগর যুগ্ম আহবায়ক বজলুল হক মন্টুর’র বিরুদ্ধে ইত্তেফাক পত্রিকায় মিথ্যা ও বানোয়াট চাঁদাবাজির অভিযোগ এনে সংবাদ প্রকাশ করেছে। মূলত তারা মামলা থেকে বাঁচার জন্যই এমন হীন আচরণ করেছে।
এই ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে বজলুল হক মন্টু। জানা যায়, বিল্ডিং নিয়ে প্রতিবেশীর সাথে ঝামেলা হইলে রাশেদ রিপন ও শ্যামল বজলুল হক মন্টুকে সমঝোতা করার জন্য ডেকে নিয়ে যায়। মূলত মন্টু কে ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবেই সেখানে ডেকে নেওয়া হয়।এ সব চাটুকার সাংবাদিকদের সাথে যুক্ত হয়েছে রাজশাহী বিএনপির কিছু কেন্দ্রীয় সুবিধা ভোগী নেতাকর্মী যারা রাজশাহী মহানগরীর বিএনপির নেতাকর্মী নয়।
প্রকাশিত সংবাদে তারা মহানগর বিএনপির কোনো নেতার প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করে নি। মূলত, এই দালাল সাংবাদিক গোষ্ঠী দীর্ঘ ১৫ বছর ধরেই স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের পক্ষে বিভিন্ন এজেন্ডা বাস্তবায়ন সহ প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দল গুলোর নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করেছে। সাংবাদিকতার মহান পেশা কে কলুষিত করে তারা স্বৈরাচার সরকারের হুকুমের তাবেদার হিসেবে কাজ করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েছে। সাবেক মেয়র লিটন সহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের পা চেটে গড়েছে বাড়ি গাড়ি। খুনি হাসিনা পলায়ন করলেও দেশে এখনো তার তাবেদার পা চাটা গোলাম কথিত সাংবাদিকদের ষড়যন্ত্র এখনো থেমে যায় নি।
এই সব হুকুমের গোলামদের বিএনপির বিরুদ্ধে
ষড়যন্ত্রের তীব্র প্রতিবাদ ব্যক্ত করেছে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ইশা ও সদস্য সচিব মামুনুর রশিদ।
বিএ…