সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫০ অপরাহ্ন

নদীতে এক বিএসএফ জওয়ানের মরদেহ উদ্ধার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপলোডের সময় : বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২২

এদিন ১৫৯ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের জওয়ানের দেহ ময়নাতদন্তের পর খুটাদহ ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর কফিনবন্দি দেহকে গান স্যালুট দেওয়া হয়।
‌নদীতে এক বিএসএফ জওয়ানের দেহ উদ্ধারকে ঘিরেই তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি ।  ভারতের গণমাধ্যম গুলো দাবী এলাকায় গরু পাচারকারীদের বাধা দেওয়ার জন্যই ওই বিএসএফ জওয়ানকে খুন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে বিএসএফ।

বিএসএফ সূত্রে খবর, মৃত ওই জওয়ানের নাম বিবেক তিওয়ারি (‌৩০)‌। মৃত জওয়ানের কফিনবন্দি দেহ বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বেশ কয়েকমাস ধরেই ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মালদহের হবিবপুর, বামনগোলা এলাকায় গরু পাচারকারীরা খুবই সক্রিয় হয়ে ওঠে। ভারতের গণমাধ্যম অরো দাবী গত শুক্রবার বিএসএফ জওয়ানদের গুলিতে বাংলাদেশি এক গরু পাচারকারীর মৃত্যু হয়। এরপরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

শুক্রবার যখন জওয়ানরা পাচারকারীদের বাধা দিচ্ছিল, তখন বিএসএফকে লক্ষ্য করে ইট ছুড়তে থাকে পাচারকারীরা। পাল্টা বিএসএফও গুলি ছোড়া শুরু করে দেয়। বিএসএফের অনুমান, যে জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে, সে আসলে পাচারকারীদের বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। তাই তাঁকে সরিয়ে দিতে তাঁকে খুন করা হয়েছে। ক্যাম্পের ধারের হাড়িয়া নদী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

এদিন ১৫৯ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের জওয়ানের দেহ ময়নাতদন্তের পর খুটাদহ ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর কফিনবন্দি দেহকে গান স্যালুট দেওয়া হয়।
‌নদীতে এক বিএসএফ জওয়ানের দেহ উদ্ধারকে ঘিরেই তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি ।  ভারতের গণমাধ্যম গুলো দাবী এলাকায় গরু পাচারকারীদের বাধা দেওয়ার জন্যই ওই বিএসএফ জওয়ানকে খুন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে গোটা বিষয়টি তদন্ত করে দেখছে বিএসএফ।

বিএসএফ সূত্রে খবর, মৃত ওই জওয়ানের নাম বিবেক তিওয়ারি (‌৩০)‌। মৃত জওয়ানের কফিনবন্দি দেহ বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। বেশ কয়েকমাস ধরেই ভারত–বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মালদহের হবিবপুর, বামনগোলা এলাকায় গরু পাচারকারীরা খুবই সক্রিয় হয়ে ওঠে। ভারতের গণমাধ্যম অরো দাবী গত শুক্রবার বিএসএফ জওয়ানদের গুলিতে বাংলাদেশি এক গরু পাচারকারীর মৃত্যু হয়। এরপরই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

শুক্রবার যখন জওয়ানরা পাচারকারীদের বাধা দিচ্ছিল, তখন বিএসএফকে লক্ষ্য করে ইট ছুড়তে থাকে পাচারকারীরা। পাল্টা বিএসএফও গুলি ছোড়া শুরু করে দেয়। বিএসএফের অনুমান, যে জওয়ানের মৃত্যু হয়েছে, সে আসলে পাচারকারীদের বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। তাই তাঁকে সরিয়ে দিতে তাঁকে খুন করা হয়েছে। ক্যাম্পের ধারের হাড়িয়া নদী থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়।

এদিন ১৫৯ নম্বর ব্যাটেলিয়ানের জওয়ানের দেহ ময়নাতদন্তের পর খুটাদহ ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর কফিনবন্দি দেহকে গান স্যালুট দেওয়া হয়।

তাঁকে জলে ডুবিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে বলে অনুমান। ডিআইজি বিএসএফ ( সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়র) জানিয়েছেন যে তাঁরা বামনগোলা পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করেছেন। তদন্ত শুরু হয়েছে।

বিএসএফ আধিকারিদের বয়ান অনুযায়ী, সোমবার ভোররাতে পাচার চলাকালীন একাই দুর্বৃৃত্তদের আটকানোর জন্য ছুটে যান তিনি। তাঁর সহকর্মী মাত্র আশি মিটার দূরে ছিলেন। কিন্তু চারিদিকে ঘন কুয়াশা ছিল ভোররাতে। তার মধ্যেই তাঁকে কাবু করে ফেলে পাচারকারীরা। তারপর জলে ডুবিয়ে মেরে ফেলা হয়। আজমগড়ের বাসিন্দা এই বিএসএফ জওয়ানের এক বছরের কন্যা আছে। তাঁর স্ত্রী বর্তমানে সন্তানসম্ভবা। ২০১৭ সালে বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রায় ২২১৬ কিলোমিটারের আন্তর্জাতিক সীমান্ত আছে পশ্চিমবঙ্গে। মাঝে মধ্যেই সেখানে গোরুপাচারকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় বিএসএফের। এবার তাতেই ঝরে গেল এক তাজা প্রাণ।

বিএ

জেএন

শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..